বিশালাকৃতির শতবর্ষী বটবৃক্ষের পা-ঘেঁষে থরে থরে সাজানো সিঁড়িগুলো উঠে গেছে পাহাড়চূড়ায়। ওপরে উঠেই দেখা যায়, ছোট-বড় পাশাপাশি বুদ্ধমূর্তি। যার একটি হচ্ছে মহাকারণিক গৌতম বুদ্ধের (বুড়া গোঁয়াই) মূর্তি। কক্সবাজারের রামু উপজেলার
মধ্য প্রদেশ। ভগবান বুদ্ধের করুণাগাথা। পায়ে পায়ে খুঁজে নিন শান্তি ও সৌভাগ্যকে। নতুন রূপে আবিষ্কার করুন সাঁচি স্তূপ আর বিদিশা নগরী। অশোক কীর্তি: সাঁচি খ্রিস্টপূর্ব তিন শতকে সম্রাট অশোক নির্মিত
দৃশ্যমান ছিল ঢিবি। প্রত্ন ভাষায় মাউন্ট। এখন মাটির গভীর থেকে উঠে এসেছে প্রাচীন ইতিহাস। যে ইতিহাস অনেক দীর্ঘ। আড়াই হাজার বছর আগের তো হবেই। স্থানটি বগুড়ার মহাস্থানগড় থেকে প্রায় ১১
লুওইয়াং শহরের পুরনো শহরের ১২ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত সাদা ঘোড়া মন্দির। ৬৮ খ্রিস্টাব্দ নির্মিত হয় এটি। চীনের প্রথম প্রাচীন ও বিশ্ববিখ্যাত মন্দির। বৌদ্ধ ধর্ম চীনে আসার পর তৈরি প্রথম সরকার
দীর্ঘদিন পর ২০১২ সালে মূর্তিটি পুনরুদ্ধারের কাজে হাত দেয় ইতালি সরকার। ছবি: আজকাল সময়টা ২০০৭ সাল। আফগানিস্তানে তখন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তালেবান জঙ্গিরা। তার আঁচ এসে পড়েছিল প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানেও। উত্তর
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় অবস্থিত প্রত্নস্থলগুলোর মধ্যে বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারটিতে ঈদের দিনগুলোতে ছিলো দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত দর্শকদের উপচে পড়া ভিড়। এই ঐতিহাসিক বিহারটি নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলা
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলার ঐতিহাসিক জগদল বিহার এখন অযত্ন-অবহেলা ও অরক্ষিত পড়ে আছে। ইতিহাসবিদরা এই বিহারকে প্রাচীন বাংলার রাজধানী রামাবতি নগর হিসেবে ধারণা করেছেন। কিন্তু গত পাঁচ বছর ধরে থেমে আছে
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় অবস্থিত জগদ্দল মহাবিহারনওগাঁর ধামইরহাটের জগদ্দল মহাবিহার হতে পারে বাংলার প্রাচীন রাজধানী রামাবতী নগর। অনুসন্ধানে প্রাপ্ত নির্দশন পর্যবেক্ষণ করে সে রকম ধারণাই পেয়েছেন সংশিস্নষ্টরা। গবেষকরা বলেছেন দ্বাদশ শতকের
ট্যাং সাম্রাজ্যের (৬১৮ – ৯০৭ খৃস্টাব্দ) আমলে তৈরি এই বৃহদাকার বৌদ্ধ মূর্তিটির নাম লিসান ডাফো । মাউন্ট এমি পর্বতটি চীনের সিচুয়ান প্রদেশের লিসান শহরের নিকটেই অবস্থিত। এই পর্বতের চূড়া কেটেই
সোমপুর বিহার, খুঁজে পাওয়া শিলালিপি থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে পুরোনাম শ্রী সোমপুর-শ্রী- ধার্মপালদেব-মহাবিহার-ভিক্ষু সঙ্ঘ। অনেক পন্ডিতের মনে করেন এটিই পৃথিবীর বৃহত্তম বৌদ্ধবিহার। বাংলাদেশে অবস্থিত তিনটি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের মধ্যে এই