ভিক্ষু রুপানন্দ : চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া উপজেলার অন্তর্গত ঊনাইনপুরা গ্রামের সদ্ধর্মপ্রাণ উপাসক মহীরাজ বড়ুয়ার ঔরসে পুণ্যবতী উপাসিকা সুরবালা দেবীর কোল আলোকিত করে ১৯২৮ সালের ১৭ জুন রবিবার ভূমিষ্ট হয়েছিল এক
অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়ুয়া: বিশ শতকের প্রথম দিকে বাংলা-ভারত উপমহাদেশে থেরবাদী বৌদ্ধ আদর্শকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার দৃঢ়প্রত্যয়ে এদেশের বৌদ্ধ সমাজে যে ক’জন ক্ষণজন্মা মনীষী জন্ম নেন তাদের মধ্যে শান্তপদ মহাথেরোর নাম
প্রণব বড়ুয়া অর্ণব, ভারত থেকে ফিরে কলকাতার রাজপথে ছোটখাটো একজন মানুষ দাঁড়িয়ে আছে। ঝড়বৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে মাথার উপর দেয়া হয়েছে ছাউনিও। দেখে মনে হতে পারে মানুষটিকে বন্দী করে রাখা
বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বৃহত্তর অংশের বসবাস চট্টগ্রামে। স্মরণাতীতকাল হতে চট্টগ্রামে সকল ধর্মের বর্ণের মানুষের বসবাস। সাগর, নদী, পাহাড়ের অপূর্ব প্রাকৃতিক সম্মীলন এখনকার মানুষের চরিত্রের মাঝেও প্রভাব ফেলে। যার কারণে প্রাকৃতিক উদারতায়
ভাষাসংগ্রামী প্রতিভা মুৎসুদ্দি ১৯৩৫ সালের ১৬ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার মহামুনি পাহাড়তলী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম- কিরণ চন্দ্র মুৎসুদ্দি ও মায়ের নাম- শৈলবালা। ছোটবেলায় তার স্কুল জীবন শুরু
জিতু চৌধুরী: ১২৮৭ বাংলা ২৮শে মাঘ ১৮৮০ সালে বুধবার পটিয়া থানার অন্তর্গত নাইখাইন গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত বৌদ্ধ পরিবারে বিনয়াচার্য বংশদীপ মহাস্থবির জন্ম গ্রহন করেন । তাহার গৃহী নাম প্রানহরি বড়ুয়া
আসল নাম ননীবালা বড়ুয়া, জন্ম ১৯১১ সালের ২৫ মার্চ, চট্টগ্রামে। লেখাপড়াটা এগোয়নি, ১২ বছর বয়সেই যে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়েছিল। বর রজনী বড়ুয়া, চট্টগ্রামেই বাড়ি। কিন্তু প্রকৌশল কাজে বার্মা (বর্তমান
খাগড়াছড়ি: মংছেনচীং মংছিন ও শোভা ত্রিপুরা। পাহাড়ের এক আলোকিত দম্পতি। পার্বত্য জনপদ খাগড়াছড়ির নিভৃত এক গ্রামে বসবাস করা এই লেখক দম্পতি এখন নিজেদের পরিচিতির বিস্তার ঘটিয়েছেন পুরো দেশে। নিজেদের নিয়ে
জিতু চৌধুরী: সামন্ত যুগের বংশ গৌরবের অধিকারী পূর্ণচন্দ্র সামন্ত রাজা ও সুবর্ণ চন্দ্র সামন্ত রাজা, পরবর্তীতে ধুংশাং চৌধূরী (জমিদার) বংশের গৌরবের অধিপতি ডা: শান্ত কুমার চৌধূরী ১৮৮৩ সালে চট্টগ্রাম জেলায়,
বিবর্তন ডেস্ক: আজ সোমবার আর্য্যপুরুষ শ্রীমৎ সাধনানন্দ মহাস্থবিরের (বনভান্তে) ৯৯তম জন্ম দিবস। এ উপলক্ষে রাঙামাটির রাজ বন বিহারে কেক কেটে জন্ম দিন উদযাপনসহ নানান ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। রাঙামাটি