জীবন দুক্খময় এবং পরিত্রাণের উপায় নশ্বর সুজয় “অনিত্য, দুঃখ, অনাত্ম” (অঙ্গুত্তরনিকায়: ৩/১/৩৪)- এই একটিমাত্র সূত্রেই বুদ্ধের সমস্ত দর্শন গ্রথিত আছে বলে বৌদ্ধ পণ্ডিতদের অভিমত। এই সূত্রের মূল বক্তব্য হচ্ছে- ‘সর্বং
মহামানব বুদ্ধ আবুল ফজল এক কালে ধর্মই মানুষের সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করতো- এখন সে দায়িত্ব অনেকখানি রাষ্ট্র, সমাজ আর বিজ্ঞান গ্রহণ করেছে। সব ধর্মকেই আজ এ ত্রয়ীর মোকাবেলা করতে হচ্ছে-
বর্তমান তথা বুদ্ধ যুগে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা কতটুকু প্রকৃতির সান্নিধ্যে ছিলেন? নশ্বর সুজয় . পালি সাহিত্য কত যে বিশাল ও ব্যপক তা চর্চা না করলে বুঝা অসম্ভব। পালি সাহিত্যে ত্রিপিটক ছাড়াও
ভক্তের আহবান সুপক বড়ুয়া ওহে ভগবান, করুণা সিক্তির আহবান। ভক্তি যুক্ত মনে, শ্রদ্ধার্ঘ্য তোমার চরনে দানে। ক্ষমা করিও মোরে, সর্ব দু:খ,সর্ব পাপ যেন হরে। কর সর্ব জীবে দয়া, বিনীত,অধম আমি
দান মানে দান Fun -ফাঁদ নয় অভিজিত বড়ুয়া বিভু দান মানেই দান দান নয়তো Fun দানের আছে ত্যাগ মহিমা দানে দাতার মান। দানের নামে Fun মানে কি কারণ যদি শুধাই,
তোমারে জানাই প্রণতি রুমি চৌধুরী তিমির ধ্বংস করে, আলোর সম্ভারে এসেছ হে বিশ্বাধিপতি এ করুণ সংসারে, কেমন উপাচারে জানাবো তোমারে প্রণতি। বর্ষাবাসের শেষে, প্রবারণা এসে জাগায় পূণঃ বিশ্ব-
বুদ্ধের উদান গাথা সুলেখা বড়ুয়া মানবপুত্র সিদ্ধার্থ কল্প কল্পান্তরের সাধনায় পরিপূর্ণতা লাভ করে যখন তিনি বুদ্ধ হলেন, তখন তার অন্তর্নিহিত প্রবল আনন্দোচ্ছাস স্বতঃ উৎসারিত উদান গানে মন্ত্রিত হল সেই সুনির্জন
আমাদের বাতিঘর অভিজিত বড়ুয়া বিভু বর্ণবৈষম্য গোঁড়ামি নাই পশু বলির নাই প্রথা, গৌতম বুদ্ধের বৌদ্ধ ধর্মে মানবতার সব কথা। শুধু কি মানুষ সকল প্রাণী মিলন মৈত্রী গাঁথায়, নীতি কর্মে অহিংস