নশ্বর সুজয় ১ম পর্ব – (ত্রিপিটক পরিক্রমায় ক্রমানুসারে তুলে ধরার চেষ্টা করব) ভারতবর্ষে বর্ণবাদের ইতিহাস অত্যন্ত প্রাচীন। বুদ্ধের আবির্ভাবের পূর্বেই ভারতে মানবসৃষ্ট এই বর্ণবাদ মানবজাতিকে ভিন্ন ভিন্ন স্তরে বিভাজিত করে।
সুলেখা বড়ুয়া ২৫৬০ বুদ্ধাদ্ধে সর্বশ্রেষ্ঠ জ্ঞানী বুদ্ধের ভাষায় “ত্রিরত্ন” পরম সম্পদ, বুদ্ধ রত্ন, ধর্ম রত্ন এবং সংঘ রত্ন – এ ত্রিরত্ন জগতে দুর্লভ । আমরা সবসময় ত্রিরত্নকে সম্মান প্রদর্শন করি
ইলা মুৎসুদ্দী পুণ্যের বিপাক সুখকর, যদ্বারা সমস্ত আশা-আকাংখা পরিপূর্ণ হয়। পুণ্যবান দ্রুতই প্রশান্তির দিকে অগ্রসর হন এবং স্বকীয় প্রচেষ্টায় নির্বাণ পৌছেন। —- বুদ্ধবর্গ (১৯) (৫৪) আজ ৮ জানুয়ারী ২০১৭ পরমপূজ্য
ইলা মুৎসুদ্দী অভিধর্ম পিটকের পঞ্চম গ্রন্থ কথাবত্থু এর মোড়ক উম্মোচন গত ৩০ ডিসেম্বর করইয়ানগরে গ্রন্থটির অনুবাদক উজ্জ্বল বড়ুয়া বাসুর গ্রামের বাড়ী করইয়ানগরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গ্রন্থটির মোড়ক উম্মোচন উপলক্ষে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার
ইলা মুৎসুদ্দী কুশলকর্ম কায়, বাক্য, ও মন-এই ত্রিদ্বারিক হয়ে থাকে। ‘প্রাণী হত্যা, চুরি ও ব্যভিচার হতে বিরত হব’ ইত্যাদি যখন মুখে বলতে অক্ষম হয়ে হস্তমুদ্রায় গ্রহণ করে, তখন কায়কর্ম কায়
সুলেখা বড়ুয়া সম্যক সম্বুদ্ধের উদঘাটিত নীতিমালা তথা সদ্ধর্ম মূলত – শীল, সমাধি, প্রজ্ঞা । শীল সমাধি ও প্রজ্ঞা ব্যতিত নির্বাণ লাভ সম্ভব নয়, তম্মধ্যে সম্যক বাক্য, সম্যক কম্ম ও সম্যক
পূর্ণেন্দু পত্রী চীন দেশের এক গ্রাম। সেই গ্রামের দশ এগার বছরের একদল ছেলে মাঠের মধ্যে কাটছিল পাকা ধান। এমন সময় তাদের সামনে এসে দাঁড়াল একদল দস্যু। ধান লুট করাই তাদের
বৌদ্ধরা ঈশ্বরবাদী নয়,নিজেই নিজের মুক্তিদাতা সুমন রাজ বড়ুয়া জগত জুড়ে যত ধর্মের উৎপত্তি, সৃষ্টি হয়েছে অধ্যায়ন করলে দেখা যায় তাদের মূলে কেউ ঈশ্বর পুত্র,কেউ ঈশ্বরের পুত্র,কেউ ঈশ্বরের দেবতা আবার কেউ
প্রবল শ্রদ্ধায় বুদ্ধকে পুষ্প দান করে সুমন মালাকার কী সুফল পেলেন? ইলা মুৎসুদ্দী ‘সুমন নামে মালাকার রাজা বিম্বিসারকে প্রত্যহ আট কেজি পরিমাণ সুমন পুষ্পের যোগান দিতেন আর তার বিনিময় মূল্যেই
দুর্লভ মনুষ্য জীবন সুলেখা বড়ুয়া বুদ্ধের ভাষায় – যিনি সহস্র যুদ্ধ জয় করেছেন তাঁর সেই জয় অপেক্ষা আত্নজয়ই শ্রেষ্ঠ । সেই আত্নজয় কেবল মনুষ্য জন্মকে বিশেষত : বৌদ্ধ কূলে জন্ম