দিনাজপুরের বিরল উপজেলার রানীপুকুর ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর গ্রামে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন করে খুঁজে পাওয়া গেছে তিনটি বৌদ্ধ ও হিন্দু মন্দিরের একটি অনন্য স্থাপনা। গত শনিবারের ছবি l দিনাজপুরের বিরলে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন করে
ধর্মকীর্তি বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব ২৮ অক্টোবর (শনিবার) সম্পন্ন হয়েছে। কঠিন চীবর দানোৎসব উপলক্ষে সকাল ৯ টায় অষ্টপরিষ্কারসহ মহা সংঘদান, মঙ্গলাচরণ করেন দমদমা-নবাবপুর বৌদ্ধ বিহারের আবাসিক ভদন্ত জ্যোতিশ্রেষ্ঠ ভিক্ষু।
ভিক্ষু প্রজ্ঞানন্দ: কেউ বলেন ফানুস বাতি, দেখতে ডোলের ন্যায় বলে কেউ বলেন ডোলবাজি। কিন্তু বৌদ্ধ পরিভাষায় এর নাম হল আকাশ প্রদীপ। রাজ কুমার সিদ্ধার্থ (পরবর্তীতে গৌতম বুদ্ধ) দুঃখমুক্তি লাভের আশায়
ভিকখু প্রজ্ঞাশ্রী: আজ সেই ভয়াল ২৯ সেপ্টেম্বর। ২০১২ সালের ২৯ শে সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে সাম্প্রদায়িক উগ্রপন্থি তথা ধর্মান্ধ গোষ্ঠী ঝলসে দিয়েছিলো কক্সবাজারের রামু, উখিয়া বৌদ্ধ পল্লী। পুড়ে ছাই হয় হাজার বছরের পুরনো,
বৌদ্ধর্ধমের প্রভাবে জনসাধারণের প্রতি শ্রদ্ধা প্রবল হয়ে প্রকাশ পেয়েছে; এর মধ্যে শুদ্ধ মানুষের নয়, অন্য জীবেরও যথেষ্ট স্থান আছে। জাতককাহিনীর মধ্যে খুব একটা মস্ত কথা আছে, তাতে বলেছে, যুগ যুগ
সুমন রাজ বড়ুয়া ধর্ম যার যার উৎসব সবার বৌদ্ধ-মুসলিম-হিন্দু নেই ভেদাভেদ। উৎসবের আমজে আমরা সবাই সম্প্রীতির এক চির বন্ধন। আসিতেছে প্রবারণা পৃর্ণিমা ফানুস উড়ায়ে করবে মজা, বৌদ্ধ-মুসলিম -হিন্দু-খ্রীষ্টান। প্রবারণা নয়
ভদন্ত আনন্দমিত্র মহাথের বোধি বা প্রজ্ঞা সাধনায় নিরত প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিই প্রকৃত বৌদ্ধ। প্রজ্ঞাবান ব্যক্তি কখনও দুঃশীল হতে পারেন না। দীর্ঘ নিকায়ের সোণদণ্ড সূত্রে বুদ্ধ বলেছেন – “যত্থ পঞ্ঞা, তত্থ সীল;
আবুল ফজল এক কালে ধর্মই মানুষের সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করতো- এখন সে দায়িত্ব অনেকখানি রাষ্ট্র, সমাজ আর বিজ্ঞান গ্রহণ করেছে। সব ধর্মকেই আজ এ ত্রয়ীর মোকাবেলা করতে হচ্ছে- এ মোকাবেলায়
গৌতম চক্রবর্তী বোধগয়ার পিপুল গাছের নীচে বসে কপিলাবস্তুর রাজকুমার সিদ্ধার্থ জেনেছিলেন, এই জীবন ও জগৎ দুঃখময়। কিন্তু সেই দুঃখের কারণ আছে। এবং দুঃখনিবৃত্তির হরেক উপায়ও আছে। এ ভাবেই ‘বোধিজ্ঞান’ লাভ
সঞ্জীব বর্মন ১৯০৩ সালে জার্মানিতে প্রথম বৌদ্ধ সঙ্ঘ গঠিত হয়েছিলো৷ ১০০ বছর পর এই মূহুর্তে জার্মানিতে প্রায় ১ লক্ষ মানুষ নিয়মিত বৌদ্ধ ধর্মের রীতি নীতি পালন করেন৷ গত সপ্তাহান্তে ভুপার্টাল