বাংলাদেশ সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার সংঘরাজ একুশে পদক প্রাপ্ত ,শাসন শোভন ড. জ্ঞানশ্রী মহাথের গৌতম বুদ্ধের জন্ম, মৃত্যু ও বোধিজ্ঞান লাভের স্মৃতিবিজড়িত বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বৌদ্ধ সম্প্রদায়সহ সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও
আরো পড়তে
নগরোপান্তে এসে সমস্ত রাজপরিচয় পরিত্যাগ করে কপিলাবস্তু ছেড়ে চিরতরে চলে গেলেন। পালি সাহিত্যের এক প্রাচীন গ্রন্থ সুত্তনিপাতে এরকম উল্লেখ আছে: সো বোধিসত্ত্বো এক রতনবরো অতুল্যো। মনুস্সলোকে হিতসুখতায়
বিকেলের শেষ আলোর হাত ধরে সন্ধ্যা নেমে আসছে। বাসাবো ধর্মরাজিক বৌদ্ধ মহাবিহারের মূল ফটকের সামনে দাঁড়িয়ে আছি। অন্যদিনগুলোর মতো ততটা কড়াকড়ি নেই। তবে, ফটকের ভেতরে পুলিশের অবস্থান আগের মতোই। নিরাপত্তা
আজ থেকে আড়াই হাজার বছর আগে রাজপুত্র সিদ্ধার্থ মানবমুক্তির উপায় উদ্ভাবন ও সত্য লাভের জন্য সব পার্থিব বৈভব বিসর্জন দিয়ে কঠিন সাধনার মহৎ দুঃখ বরণ করে নিয়েছিলেন। তাই তিনি হয়েছিলেন
এক দরিদ্র ব্যক্তি গৌতম বুদ্ধকে জিজ্ঞাসা করলোঃ “আমি এতো দরিদ্র কেন?” জবাবে গৌতম বুদ্ধ বললেনঃ “কারন তুমি দান কর না এবং করতেও জানো না।” দরিদ্র ব্যক্তি বললঃ “আমার তো দান