অভিজিৎ সাহা: অবশেষে সংস্কার শুরু হল ভারতের মালদহের জগজ্জীবনপুরের বৌদ্ধবিহারের। পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে প্রায় আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে বৌদ্ধ বিহারকে ঢেলে সাজাতে উদ্যোগী হয়েছে জেলা প্রশাসন। ইতিমধ্যে হবিবপুরের ওই বৌদ্ধবিহারের
ঐতিহাসিক পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার নওগাঁর অন্যতম বিখ্যাত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার। পালবংশের দ্বিতীয় রাজা ধর্মপাল অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে তৈরি করেছিলেন এটি, যা সোমপুর বিহার বা সোমপুর
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শহিদ আব্বাসি ১২ ডিসেম্বর ‘পাকিস্তান সিঙ্গেল কান্ট্রি এক্সিবিশন’ উদ্বোধনকালে ভিডিও বক্তৃতায় একটি আকূল আবেদন জানিয়েছেন। তিনি পাকিস্তানকে এড়িয়ে না যেতে এবং পাশ্চাত্য মিডিয়ার চিত্রিত ভাবমূর্তিতে বিভ্রান্ত না হওয়ার
শালবন বৌদ্ধ বিহার বাংলাদেশের প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম। কুমিল্লা জেলার লালমাই-ময়নামতি প্রত্নস্থলের অসংখ্য প্রাচীন স্থাপনাগুলোর একটি এই বৌদ্ধ বিহার। এতে ৭ম-১২শ শতকের প্রত্নতাত্বিক নিদর্শন পাওয়া যায়। নির্মাণ : ধারণা
কালের আবর্তে বিলুপ্ত হতে চলেছে দিনাজপুরের ঐতিহাসিক স্থান ও নিদর্শন সীতাকোট বৌদ্ধ বিহার। এই নিদর্শনকে ঘিরে রামের পত্নী সীতাকেও নিয়ে রয়েছে কল্পকাহিনী। সীতাকে পঞ্চবটীর বনের গভীরে বনবাস দিয়ে তার থাকার
আশরাফুজ্জামান উজ্জ্বল :প্রথমে গিয়েছিলাম বালি দ্বীপে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য উপভোগ করার পর ঠিক করলাম ঐতিহাসিক জায়গা হিসেবে এবার না হয় বোরোবুদুর মন্দিরটাই দেখে আসা যাক। বালি দ্বীপ থেকে চলে এসেছিলাম জালান মালিয়েবুরো।
২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারের রামু উপজেলার বৌদ্ধ বিহার ও বসতিতে সাম্প্রদায়িক হামলার পর রামুতে ১২টি বৌদ্ধ বিহার দৃষ্টি নন্দনভাবে পুনঃনির্মাণ করা হলেও,এখনো যেন আলোর নীচে অন্ধকার রয়েই গেল। সেদিনের
`হাজার বুদ্ধের দেশ` মিয়ানমার। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সবচে বড় দেশ। দেশটিতে বুদ্ধের হাজার হাজার মূর্তি রয়েছে। রয়েছে অগণিত প্যাগোডা। কয়েক শতাব্দী ধরে পর্যটকরা দেশটির রাজধানী ইয়াঙ্গুনে আসেন সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থাপত্য শোয়েডাগন
নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় পৃথিবীর বুকে গড়ে ওঠা সর্বপ্রথম আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় ও সবচেয়ে প্রাচীন উচ্চ শিক্ষা কেন্দ্র। প্রতিষ্ঠানটি ভারতের বিহারের পাটনা থেকে ৮৮ কিমি. দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত। এটি মূলত বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের গড়ে
অনলাইন ডেস্ক  আফগানিস্তানের জাতীয় মিউজিয়ামে ঠাঁই পেতে চলেছে তৃতীয় ও পঞ্চম দশকের মাঝামাঝি সময়ের একটি বুদ্ধমূর্তি। ২০১২ সালে কাবুলের থেকে ৪০ কিমি দক্ষিণ পূর্বে মেস অ্যায়না অঞ্চল থেকে উদ্ধার