মিশ্রিপাড়া বৌদ্ধ বিহার, এটি পবিত্র এবং প্রাচীনতম নিদর্শন। এখানে একটি বড় গৌতম বুদ্ধের মুর্তি রয়েছে। পটুয়াখালীর সাগরকণ্যা কুয়াকাটা সৈকত থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সম্প্রদায় রাখাইনদের একটি
আফগানিস্তান থেকে যুদ্ধ, অরাজকতা আর অস্থিরতার কারণে অর্ধশতাব্দীতে গায়েব হয়ে যাওয়া লাখ লাখ বৌদ্ধ পুরাকীর্তির মধ্যে অন্তত ৩৩টি ফেরত পেয়েছে দেশটি। মধ্য এশিয়ার এ দেশটি থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া
খ্রিষ্ট জন্মের প্রায় ছয়শ’ বছর আগের কথা। এক আষাঢ়ী-পূর্ণিমার সকাল। খুব ভোরে কয়েক পশলা বৃষ্টির পর, বৃষ্টিস্নাত পৃথিবী, সূর্যদেবের আলোয় আলোকিত হয়ে যেন কোন এক মহান ঘটনার অপেক্ষা করছে।
কক্সবাজারের রামু উপজেলায় রয়েছে নানান প্রাচীন স্থাপনা। তৎকালীন ব্রিটিশ এবং তার আগেকার সময়ও আরাকান সাম্রাজ্যের মাধ্যমে রামু হয়ে উঠেছিল তাদের পরিচিতি ও বিশ্বস্ত একটি জায়গা। রামুর বেশিরভাগ পুরনো স্থাপনা তৎকালীন
হাজার বছরের পুরোনো বুদ্ধ মূর্তি কুমিল্লার ময়নামতি জাদুঘরে হস্তান্তর করেছে আদালত। কুমিল্লার দেবিদ্বার থেকে ২০১১ সালে বুদ্ধ মূর্তিটি উদ্ধার করে পুলিশ। আদালতের আদেশের আগে মূর্তিটি দেবিদ্বার থানায় সংরক্ষিত ছিলো। অবশেষে
কিয়াইকতিও প্যাগোডা মিয়ানমারের একটি শীর্ষস্থানীয় তীর্থস্থান ও পর্যটন কেন্দ্র। এটি গোল্ডেন রক প্যাগোডা নামেও পরিচিত। এটি মিয়ানমার বা বার্মার ইয়াঙ্গুন শহর থেকে প্রায় ১৩০ মাইল বা ২১০ কিমি দূরে দেশটির
বগুড়ার ঐতিহাসিক মহাস্থানগড়ে প্রত্নতাত্ত্বিক খননে প্রতিবছরই বেরিয়ে আসে বিভিন্ন যুগের স্থাপত্য নিদর্শন। এবারও খননকালে মিলেছে পাশাপাশি ৫টি জায়গায় মোট ৮টি কূপের সন্ধান। সেই সঙ্গে পাওয়া গেছে অসংখ্য মৃৎ পাত্র, মৃৎ
সোমপুর বিহারকে মনে করা হয় পৃথিবীর বৃহত্তম বৌদ্ধবিহার। খুঁজে পাওয়া শিলালিপি থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে এর পুরো নাম শ্রী সোমপুর-শ্রী- ধার্মপালদেব-মহাবিহার-ভিক্ষু সঙ্ঘ। এটিই বাংলাদেশে অবস্থিত তিনটি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের
রামু-নাইক্ষ্যংছড়ি সড়কের পাশে পাহাড় চূড়ায় অবস্থিত প্রায় তিনশ বছরের পুরনো চাতোপা জাদির (বৌদ্ধদের প্যাগোডা) কয়েকটি স্থানে ভাঙচুর করেছে দুষ্কৃতকারীরা। এ সময় দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যশৈলীটির ৫-৬টি অংশে ভাঙচুর চালায় তারা। পুলিশ বলছে,
তাহির মুহাম্মদ তৌকির: কক্সবাজার ভ্রমণে গিয়ে সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য উপভোগের পাশাপাশি অনেকেই রামুতে বৌদ্ধ মন্দিরগুলোতে ঘুরতে যায়। ১০০ ফুট দীর্ঘ বুদ্ধের মূর্তিওয়ালা মন্দিরে সবচেয়ে বেশি পর্যটক সমাগম হয়। তবে চাইলে