বান্দরবানের তাইনখালী সংঘমিত্বা সেবা সংঘ বিহার প্রাঙ্গণে নির্মিত ৪৫ ফুট উঁচু বুদ্ধমূর্তি। বুদ্ধজ্যোতি চাকমা, বান্দরবান: জেলা শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে সংঘমিত্বা সেবা সংঘ বিহারের অবস্থান।১৮ বছর আগে পাহাড়ঘেরা স্থানে
জাকির হোসেন রাজু: ধর্মরাজিক বৌদ্ধবিহার ভ্রমণের কাহিনী এই সময়ে বলার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। সেটি পরে বলি। ধর্মরাজিক বৌদ্ধবিহার হচ্ছে- ঢাকার প্রথম বৌদ্ধবিহার, যা কিনা ১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এবং তার
ভিক্খু প্রজ্ঞাশ্রীঃ সুনীল প্রকৃতির নিবিড় মমতায় ঘেরা চারপাশ। এ এক অপরূপ সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি। শুধু প্রকৃতি প্রেমী নয়, সাধারণ পর্যকটরাও প্রকৃতির এ অপার সৌন্দর্য্যে মোহিত-বিমোহিত হতে বাধ্য। এমনি এক সুনিবির পরিবেশে
শহর থেকে অনতিদূরে বেড়াচাঁপা। আর কয়েক পা এগোলেই চন্দ্রকেতুগড়। তারই ইতিহাস খুঁড়ে দেখলেন অরুণাক্ষ ভট্টাচার্য শ্রাবস্তীতে অবিশ্বাসীদের বুদ্ধ দেখালেন ‘যমক প্রাতিহার্য’। তাঁর কাঁধ থেকে বেরিয়ে এল আগুন। পায়ের পাতা থেকে
বৌদ্ধনাথ মন্দির নেপালের বৃহত্তম গোলাকার বৌদ্ধমন্দির বা স্তূপাগুলোর অন্যতম। শুধু নেপালের মধ্যে নয়, এমন স্তূপা সারা পৃথিবীতেই বিরল। এ মন্দির ১৯৭৯ সালে ইউনেস্কোর বিশ্বঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায়। এ ছাড়া এ
পাপিয়া দেবী অশ্রু: দিগন্ত জুড়ে সবুজের হাতছানি, সুবিশাল জলরাশি, পাহাড়ের মোহনীয় আকর্ষণ , নানাদিকে ছড়িয়ে থাকা বিখ্যাত সব বৌদ্ধবিহার আর পরতে পরতে ছড়িয়ে থাকা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তীর্থক্ষেত্র মিয়ানমার আমাদের এবারের
বেশ আলো ঝলমলে। গ্রিল দেয়া বুদ্ধ মূর্তির সামনে থরে থরে সাজানো পানির বোতল, প্লেটে রঙিন ফুলের গুচ্ছ। এর সামনেই প্রার্থণারত কয়েকজন নারী–পুরুষ। পানি এবং ফুলগুলো সব এসব পূজারিদের দেয়া। ধর্ম–বর্ণ,
বিবর্তন ডেস্ক; শিল্প সংস্কৃতি, সভ্যতার প্রান কেন্দ্র ফ্রান্স এর প্যারিস থেকে একটু দূরে Moissy Cramayel নামক এক উপ শহরে ইউরোপ এর বুকে আকাশ আলো করা এক মনোরম থাই বুদ্ধ বিহার।Wat
বিবর্তন ডেস্ক: মার্কো পোলো শ্রীলংকাকে নির্দেশ করেছিলেন, এই আকৃতির পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা সুন্দর দ্বীপ হিসেবে। তিনি বাড়িয়ে বলেননি। আসলেই শ্রীলংকা নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর দ্বীপরাষ্ট্রগুলোর মধ্যে একটি। শ্রীলংকার দর্শণীয়
মহাকর্ষের ধারণাকে মিথ্যা প্রমাণ করে দিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে এই পাথরটি। ভূমি থেকে একেবারে ২৫ ফিট উপরে। একদিন দুইদিন ধরে নয়, কয়েক দশক ধরেই এভাবে দাড়িঁয়ে আছে এটি। এই পাথরটি