হাটহাজারীর আঞ্চলিক সংঘনায়ক, কর্মযোগী ভদন্ত শীলরক্ষিত মহাথের’র ৭৫ তম শুভ জম্মবার্ষিকী ও জোবরা গ্রামের সকল জ্ঞাতিবর্গের পূণ্যস্মৃতি স্মরণে উপোসথিক অষ্টপরিষ্কারসহ সংঘদান অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৩১ আগস্ট ) হাটহাজারীর জোবরা সুগত
বিশুদ্ধরূপে শীল পালনে ব্যক্তি জীবন সুন্দর, সুশৃ্ঙ্খল ও অপ্রমাদময় হয়। ইহা ইহজীবন ও পরজীবনে শ্রেষ্ঠ পূণ্যফল প্রদান করে এবং ইহা অন্তিমে পরম শান্তি নির্বাণের লাভের সোপান সদৃশ। তাই বিশুদ্ধরূপে শীল
চট্টগ্রাম মিরসরাই মায়ানী অমিতাভ বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ ভদন্ত প্রিয়বংশ মহাস্থবির আর নেই। (অনিচ্চা বত সাংখারা……) আজ শুক্রবার (১৩ আগস্ট) বিকেল ৩.১৫ মিনিটে নিজ বিহারে পরলোকগমন করেন। তিনি বার্ধক্যজনিত নানা রোগে
চট্টগ্রাম মহানগর সার্বজনীন বৌদ্ধ বিহারে দানোত্তম শুভ কঠিন চীবর দান উদযাপন পরিষদ গঠন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১২আগস্ট) সন্ধ্যা ৭.৩০ ঘটিকায় নগরীর মোমিন রোডস্থ চট্টগ্রাম মহানগর সার্বজনীন বৌদ্ধ বিহার পরিচালনা ও
আগামীকাল শুভ অষ্টমী তিথি ২৫৬৫ বুদ্ধাব্দের ত্রৈমাসিক বর্ষাবাসের ২য় উপোসথ পবিত্র অষ্টমী তিথি, ৩১ জুলাই ২০২১খ্রিঃ, রোজ শনিবার। এ পবিত্র দিনে সবে হয়ে একত্রিত, বুদ্ধ পূজা দান শীলে হয়ে একচিত।
ভারতীয়দের উদ্দেশে শুভেচ্ছা বার্তা দিয়ে আষাঢ়ী পূর্ণিমায় ধর্মচক্র দিবসের সূচনা করলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। শনিবার এই উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ভবনে একটি বোধিবৃক্ষ রোপন করেন তিনি। ট্যুইটারে সেই ছবি প্রকাশ করেছেন
আষাঢ়ী পূর্ণিমা সমগ্র বিশ্বে বৌদ্ধদের জন্য অত্যন্ত মহত্বপূর্ণ একটি দিন। বৈশাখ বা বুদ্ধ পূর্ণিমার চাইতেও এ দিবসটির তাৎপর্য কোন অংশে কম নয়। আষাঢ়ী পূর্ণিমাকে গুরু পূর্ণিমাও বলা হয়। কেননা এ
শুভ আষাঢ়ী পূর্ণিমা আজ। এ পূর্ণিমা তিথিতে রাজকুমার সিদ্ধার্থের মাতৃগর্ভে প্রতিসন্ধি গ্রহণ, গৃহত্যাগ, সারানাথের ঋষি পতন মৃগদাবে পঞ্চবর্গীয় ভিক্ষুদের কাছে ভগবান বুদ্ধের ধর্মচক্র প্রবর্তনসূত্র দেশনা হয়েছিল। একই তিথিতে শ্রাবস্তীর গন্ডম্ব
আগামীকাল ২৩ জুলাই, ২০২১ ইং, ২৫৬৫ বুদ্ধবর্ষের শুভ আষাঢ়ী পূর্ণিমা। বোধিসত্ত্বের মাতৃজঠরে প্রতিসন্ধি গ্রহণ, সিদ্ধার্থের সংসার ত্যাগ ও ঋষিপতন মৃগদাবে (সারনাথ) গৌতম বুদ্ধের সর্ব প্রথম ধর্মোপদেশ প্রদান; মাতৃদেবী মহামায়ার বিমুক্তি
বান্দরবান খ্যাংওয়া কিয়ং রাজগুরু বৌদ্ধ বিহারে দশম অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন ভদন্ত উ: কেতু মহাথের। আজ বুধবার ২১ জুলাই সকাল ৯ টায় আনুষ্ঠানিকভাবে অভিষিক্ত হন । ভদন্ত উ: কেতু