চীনের সেচুয়ান প্রদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের চেংদু শহরে মাটি খুঁড়ে পাওয়া যায় প্রায় এক হাজার বছর আগের এক বৌদ্ধ বিহার।
চীনে বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তন ঘটে প্রথম শতাব্দীতেই, যখন সেখানে রাজত্ব করছে হান রাজবংশ। বৌদ্ধ ভিক্ষুরা চীন পৌঁছান তৎকালীন সিল্করুটের পথ ধরেই।
চেংদুর সদ্য আবিষ্কৃত বৌদ্ধ বিহারটির নাম ‘ফুগান’, যার অর্থ ‘আশীর্বাদকে অনুভব করা’। যে কোনও ধর্মস্থানের মতো এই বৌদ্ধ বিহার নিয়েও রয়েছে বেশ কিছু গল্পগাছা।
খননকার্যে প্রত্নতত্ত্ববিদরা উদ্ধার করেছেন এক হাজারেরও বেশি ‘ট্যাবলেট’, যাতে বৌদ্ধশাস্ত্র খোদাই করা। পাওয়া গিয়েছে ৫০০রও বেশি পাথর ও গ্লেজড টাইলের মূর্তি। মন্দির চত্বরের আশেপাশে প্রায় ৮০টি সমাধিও পাওয়া যায়।
ইতিহাসের পাতা ওলটালে দেখা যায় যে, চীনে বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তন ঘটে প্রথম শতাব্দীতেই, যখন সেখানে রাজত্ব করছে হান রাজবংশ। বৌদ্ধ ভিক্ষুরা চীন পৌঁছান তৎকালীন সিল্করুটের পথ ধরেই।
চেংদুর আবিষ্কৃত বৌদ্ধ মন্দিরটির নাম ‘ফুগান’, যার অর্থ ‘আশীর্বাদকে অনুভব করা’। যে কোনও ধর্মস্থানের মতো এই বৌদ্ধ বিহার নিয়েও রয়েছে বেশ কিছু গল্পগাছা। কথিত, একবার খরার কবল থেকে বাঁচার জন্য এই মন্দিরের সামনে পূজার্চনা করেন গ্রামবাসীরা। প্রাকৃতিক কারণেই হোক বা দেবতার আশীর্বাদ, সেদিন বর্ষার জলে স্নাত হয় প্রকৃতি। এর পরেই মন্দিরের নামকরণ করা হয়।
খননকার্যে প্রত্নতত্ত্ববিদরা উদ্ধার করেছেন এক হাজারেরও বেশি ‘ট্যাবলেট’, যাতে বৌদ্ধশাস্ত্র খোদাই করা। পাওয়া গিয়েছে ৫০০রও বেশি পাথর ও গ্লেজড টাইলের মূর্তি। মন্দির চত্বরের আশেপাশে প্রায় ৮০টি সমাধিও পাওয়া যায়।