সমাজকল্যাণ মন্ত্রী জনাব রাশেদ খান মেনন এমপি বলেছেন, এদেশের ভাষা সংষ্কৃতি বিকাশে বৌদ্ধধর্মের অবদান আছে।এক সময় বৌদ্ধধর্ম সগৌরবে বিরাজমান ছিল। আবিষ্কৃত বৌদ্ধ বিহার গুলো তার প্রমাণ। সংঘরাজ জ্যোতি: পাল মহাথের’র মহান মুক্তিযুদ্ধের অংশ গ্রহণকে কৃতজ্ঞ চিত্তে স্মরণ করা হয়।
তিনি শনিবার( ১৩ জানুয়ারি) কুমিল্লা বরইগাঁও জ্যোতিঃপাল মহাথের কনক চৈত্য মহাবিহারে ১০ম সংঘরাজ জ্যোতি:পাল মহাথের’ র ১৬তম অন্তোষ্টিক্রিয়া বার্ষিকী প্রধান অতিথি হিসাবে যোগদান করেন।সভায় সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক ধর্মরক্ষিত মহাথের।
সভায় উদ্বোধনী ভাষণ দেন সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার সাধারণ সম্পাদক ভদন্ত এস লোকজিত থের।স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংঘরাজ জ্যোতি:পাল ফাউণ্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ভদন্ত শীলভদ্র মহাথের। প্রধান আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ভিক্ষু সুনন্দপ্রিয় মহাথের।
বক্তব্য রাখেন মি: চিত্তরঞ্জন সিংহ, স্বপন সিংহ প্রমূখ।
তিনি আরো বলেন, আজকে দশম সংঘরাজ মুক্তিযুদ্ধের আন্তজার্তিক সংগঠক জ্যোতি:পাল মহাথের’ র ১৯তম অন্তোষ্ঠিক্রিয়া বার্ষিকী পালন করা হয়।সংঘরাজ জ্যোতি:পাল মহাথের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়ে ছিলেন।এ কারণে তাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বাধীনতা পদক ও একুশে পদক প্রদান করেন। মাননীয় মন্ত্রী তাঁর স্মৃতি মন্দিরে পুষ্পস্তবক প্রদান করে ঘুরে দেখতে গিয়ে- জ্যোতি:পাল মহাথের’র – ‘ধর্মীয় কোন চেতনা থেকে নয়,দেশ মাতৃকার টানে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করি’ তা দেখে মন্ত্রী মহোদয় থমকে দাঁড়িয়ে তা দেখেন।মাননীয় মন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেন– এদেশের ভাষা সংষ্কৃতি বিকাশে বৌদ্ধধর্মের অবদান আছে।এক সময় বৌদ্ধধর্ম সগৌরবে বিরাজমান ছিল। আবিষ্কৃত বৌদ্ধ বিহার গুলো তার প্রমাণ। সংঘরাজ জ্যোতি: পাল মহাথের’র মহান মুক্তিযুদ্ধের অংশ গ্রহণকে কৃতজ্ঞ চিত্তে স্মরণ করা করেন।