গতকাল বুধবার সন্ধ্যা থেকে শুরু হয়ে আজ বৃহস্পতিবার দিন পর্যন্ত চলে এ অনুষ্ঠান। মহাকারুনিক গৌতম বুদ্ধের মহা উপাসিকা বিশাখা কর্তৃক প্রবর্তিত নিয়মানুযায়ী তুলা থেকে সুতা কাটা, তারপর সুতা রং করা, আগুনে শুকানো, বেইন বুনন (তাঁত) করে ২৪ ঘন্টার মধ্যে চীবর তৈরি করে দান করার মাধ্যমে পালিত হয় এ উৎসব।
সকালে পঞ্চশীল গ্রহন, বিশ্ব শান্তি কামনায় ধর্মীয় দেশনা ও সমবেত প্রার্থনা এবং ধর্মীয় আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে ধর্মীয় দেশনা দেন, রাঙ্গামাাটি রাজ বন বিহারাধ্যক্ষ শ্রীমৎ প্রজ্ঞালংকার মহাস্থবির, নানিয়ারচর রত্বাঙ্কুর বন বিহারাধ্যক্ষ শ্রীমৎ বিশুদ্ধানন্দ মহাস্থবির, মিলনপুর বন বিহারাধ্যক্ষ শ্রদ্ধাতিষ্য মহাস্থবির, ফুরোমোন চুগ আন্তর্জাতিক ভাবনা কেন্দ্র অধ্যক্ষ শ্রীমৎ ভৃগু মহাস্থবির, পানছড়ি অরণ্য কুঠির বিহারাধ্যক্ষ শ্রীমৎ শাসন রক্ষিত মহাস্থবির। ধর্মীয় আলোচনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন, কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠান উদযাপন কমিটির আহবায়ক নিপুল বিকাশ খীসা।
এছাড়া অনুষ্ঠানে অষ্ট পরিস্কার দান, বুদ্ধ মূর্তি দান, কল্প তরু, হাজার বাতি ও আকাশ বাতি দান উৎসর্গ করা হয়।