সভায় বক্তব্য দেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আলী শাহ, বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যান ট্রাস্টের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান স্বজন কুমার তালুকদার, ইউপি চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম তালুকদার, আহামদ ছৈয়দ তালুকদার, বাংলাদেশ সংঘরাজ ভিক্ষু সমিতির সভাপতি অজিতানন্দ মহাথের, সহসভাপতি বিজয় রক্ষিত মহাস্থবির, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা বৌদ্ধ ভিক্ষু সমিতির সভাপতি বিমল জ্যোতি মহাস্থবির, ইছামতি ধাতুচৈত্য বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ সুমঙ্গল মহাস্থবির, রাঙ্গুনিয়া বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘের সভাপতি জ্ঞানবংশ থের, পদুয়া বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ পরমানন্দ থের, রাজস্থলী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সুশান্ত বড়ুয়া প্রমুখ।
সভায় উপজেলা চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আলী শাহ বলেন, “ এজিদের বংশধরের দেশে এখনো আছে। ধর্মের মধ্যে তাঁরা বিভেদ সৃষ্টি করতে চায়। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এখানে ভিন্ন ধর্মের লোক বাস করলেও সবার দেশ এটি। ” এখানে কোনো বিভেদ হতে দেয়া হবেনা।
ইউএনও মোহাম্মদ কামাল হোসেন বলেন, “বাংলাদেশ একটি সভ্য রাষ্ট্র, এখানকার মানুষরা সভ্য। সভ্য দেশে বৌদ্ধ ধর্মের লোকজন যাতে নির্বিঘ্নে প্রবারণা পূর্নিমা ও কঠিন চীবন দানোৎসব পালন করতে পারে সেজন্য প্রশাসন সজাগ রয়েছে। ”