নিজস্ব প্রতিবেদক :গতকাল এ রকম একটা ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার হলে সারাদেশে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের কাছে ব্যাপক সাড়া ফেলে।
ভিডিও তে দেখা যায় একজন বৌদ্ধ ভিক্ষুকে আটক করে তাকে হাতজোড় করে ক্ষমা চাইতে বলা হচ্ছে মায়ানমারের বৌদ্ধদের ভূমিকার জন্য। ‘তুই’ ‘তোকারি’ সহ অশালীন, অশ্রীল বাক্য প্রয়োগ করা হয়।
ভিডিও তে আরো একটা ছেলে ক্যামেরার পেছন থেকে বলছে – ‘ওই বল মায়ানমারের কথা বল , অং সান সুকির কথা বল’
অসহায় এই বৌদ্ধ ভিক্ষুর চোখে মুখে স্পষ্ট আতংকের ছাপ। কি অমানুষিক ভয়ের মধ্যে থেকে তিনি কথা বলে যাচ্ছিলেন কল্পনাও করা যায়না!
জানা যায় ভারত থেকে আসার পথে বেনাপোল বর্ডারের কাছে বাঁশখালী থানার শীলকূপ গ্রামের জনৈক আনন্দ বড়ুয়া অস্থায়ী ভাবে প্রব্রজিত হয়ে ভারত থেকে আসার পথে একদল লোকের কাছে নাজেহাল হবার খবর পাওয়া গেছে। শেষ খবর জানা পযন্ত তার খবর জানা সম্ভব হয়নি। তার ভাগ্যে কি ঘটেছে তা ও আমরা জানিনা।
রোহিঙ্গা সমস্যা কোনো বৌদ্ধ বা মুসলিম সম্প্রদায়গত সমস্যা নয়, এটা মায়ানমারের রাষ্ট্রগত সমস্যা, তবু এটা দুঃখ জনক। আর যদি বা বৌদ্ধ গত সমস্যা হয়ে থাকে তার দায়ভার মায়ানমায়ের শাসকগোষ্ঠী। আমরা কেন তার দায়ভার নেব!